নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ১১ জুন রোজ শনিবার সকাল ১০ ঘটিকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুল সালাম হলে অসকস বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনী কল্যান সোসাইটি কেন্দ্রীয় মতবিনিময় ও সাধারণ সভা।প্রধান অতিথি, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অবঃ) মুহাম্মদ ফারুক খান, জাতীয় সংসদ সদস্য প্রেসিডিয়াম সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সভাপতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বিশেষ অতিথি, মেজর আতমা হালিম (অবঃ) সভাপতি বঙ্গবন্ধু সেনা পরিষদ, সদস্য ও সমন্বয়ক  শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক উপ-কমিটির বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ । সভাপতিত্ব করেন সার্জেন্ট (অবঃ) মুহাম্মদ আহসান হাকিম সিএমপি, সভাপতি কেন্দ্রীয় কমিটি। সঞ্চালনায়, সার্জেন্ট (অবঃ)  মোঃ আবু শামা অডন্যান্স  সাধারণ সম্পাদক কেন্দ্রীয় কমিটি অসকস বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনী কল্যান সোসাইটি

দাবি সমূহ তুলে ধরা হলো১। অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যরা নাসিক ৪১৮ টাকা হারে মাসিক রেশন ভাতা পেয়ে থাকেন। যাহা বর্তমान বাজার দর অনুযায়ী খুবই নগণ্য। বর্তমান বাজারের সাথে মিল রেখে রেশন ভাতা জন প্রতি নূন্যতম মাসিক ৩,০০০ (তিন হাজার) টাকা নির্ধারণ করা অথবা পূর্বের ন্যায় রেশন প্রদানের ব্যবস্থা করা। যা অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্য যারা পরিচালিত উপজেলা ‘সোলনার হেল্প ডেক্স’ এর মাধ্যমে প্যাকেটজাত রেশন সরবরাহ ও বিতরণ করা।২। অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সকল সদস্যদের স্ত্রীসহ পরিবারকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে সবরকম চিকিত্সা প্রদানের ব্যবস্থা করা এবং দেশের অন্যান্য সকল সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে অবাধিকার ভিত্তিতে চিকিৎসার ব্যবস্থা ও বিনামূল্যে ঔষুধ প্রদান করার ব্যবস্থা করা।৩। অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের জন্য চীন, আরত ও পাকিস্তান সহ অন্যান্য দেশের মত সামরিক বাহিনীর সদস্যদের OROP (One Rank One Pension) অর্থাত্ এক পদ এক পেনশন পদ্ধতি চালুর ব্যবস্থা করা।

৪। অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের দুঃখ দুর্দশা লাগবের জন্য এবং একই প্লাটফর্মে রাখার জন্য অবসরপ্রা সশস্ত্রবাহিনী কল্যাণ মন্ত্রণালয় গঠণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা।৫। প্রতিটি জেলায় কার্যকরী সশস্ত্রবাহিনী সোলজার বোর্ড স্থাপন করা। সশস্ত্রবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যদের জন্য সিএমএইচ এর বিকল্প হিসেবে প্রয়োজনীয় ডাক্তার ও ঔষধ সহ সোলার বোর্ড হতে চিকিৎসা প্রদানের ব্যবস্থা করা।৬। ঢাকা সেনানিবাসের আশেপাশে উন্নত মানের বহুতলবিশিষ্ট সেনা বিশ্রামাগার স্থাপন করা। যাতে করে দূর-দূরা থেকে কোন সশস্ত্রবাহিনীর সদস্য রাজধানীতে আসলে সুন্দর ভাবে নিরাপদে রাত্রিযাপন করতে পারেন। ৭। প্রতিটি জেলা-উপজেলার সামরিক সদস্যদের জন্য (নানিং/অবঃ) আইনি সহায়তা সেল চালু করা। যা প্রতিরক্ষামন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত হইবে।৮। অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের যোগ্যতা অনুযায়ী বিভিন্ন সরকারি, স্বায়তুশাধিত প্রতিষ্ঠানে চুকিতিচে নিয়োগ প্রদানের ব্যবস্থা করা।৮। অবসরপ্রাপ্ত সশল্পবাহিনীর সদস্যদের সন্তানদের সরকারি চাকুরিতে ১০ শতাংশ কোটা চালুর ব্যবস্থা করা।১০। সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যগণ মৃত্যুবরণ করলে রাষ্ট্রীয় মর্যাদার সাফন কাফন এবং অন্ত্যোষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে খরচের জন্য এককালীন লক্ষ টাকা অনুদান প্রদান করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

১১। ১৯৭১ সালে যে সমস্ত সৈনিক পাকিস্তানে অটিত ছিলেন তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ও স্বীকৃতি প্রদানের১২। প্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের সন্তানদের সময় স্কুল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার জন্য চাকরিকালীন সময়ের মতো সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা।১৩। অবসরযাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের ছেলে-মেয়েদের কে উচ্চ শিক্ষার জন্য সেনা কল্যাণ সংস্থা থেকে সহজ শর্তেসমস্ত / প্রদানের ব্যবস্থা করা। ১৪। সেনা কল্যান সংস্থা কর্তৃক তৈরিকৃত সকল প্রকার দ্রব্য সামগ্রী অবসরপ্রান্ত সশস্ত্রবাহিনীর সংসাসের মাধ্যমে জেলা ও উপজেলার ডিলার নিয়োগের মাধ্যমে বিপণনের ব্যবস্থা করা।১৫। অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যাদের বয়স বিবেচনা করে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে অন্তত ১০ বৎসরের১৬। অবসরযাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যগণ শিক্ষায় শিক্ষিত বিষায় তাদেরকে উন্নয়নশীল দেশে প্রমশক্তি নিয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।১৭। সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন, সব রকম সরকারি হাসপাতাল ইত্যাদি স্থানে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের তানরকি হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের যোগ্যতা অনুযায়ী নিয়োগের ব্যবস্থা করা।১৮। সুস্থ ও অসহায় অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের কে সেনা কলাম সংস্থা থেকে সব রকমের আর্থিক সাহায্য সহযোগিতা প্রদানের ব্যবস্থা করা।১৯। অবসর গ্রহণের পর সন্তান জন্য গ্রহণ করলে সার্ভিস বুকে এন্ট্রি করা এবং রেশনসহ সকল সুবিধা প্রদানের ব্যবস্থা২০।

অবসর গ্রহণের পর তাদের সন্তানদের রেশন ও শিক্ষা ভাতা ২৫ বৎসর পর্যন্ত চালু করনের ব্যবস্থা করা। ২১। প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর, বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হইলে দ্বিতীয় স্ত্রী যাতে প্রথম স্ত্রীর ন্যায় সকল সুযোগ সুবিধানি পেতে পারে, তা কার্যকর করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা। চালুর ব্যবস্থা গ্রহণ করা। ২৩। অর্ধেক পেনশন বিক্রয়কারী সামরিক সদস্যদের জন্য পেনশন আমার ১০ বছর পর মাসিক পেনশন ২০,০০০ ২২। শতভাগ পেনশন বিক্রয়কারী সামরিক সদস্যদের জন্য ১০ বছর পর পুনরায় পেনশন (বিশ হাজার) টাকা কার্যকর করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা। করা। ২৪। অবসরপ্রাপ্ত পঙ্গু সামরিক মনসাদের জন্য বিশেষ বস্তু ভাতা মাসিক ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা প্রদানের ব্যবস্থা ২৫। প্রতিটি উপজেলায় সশস্ত্রবাহিনীর সেল (সশস্ত্রবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্যদের নিয়ে) গঠনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা। ২৬। অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের বয়স্ক ভাতা (মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য, পাবর্ত্য এলাকা ও জাতিসংঘে কর্তব্য পালনকৃত সদস্যদের) ৫৫ বছর এবং সাধারন অবসরপ্রাপ্ত সামরিক সদস্যদের জন্য বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৬০ বৎসরনির্ধারণ করা। ২৭। ঢাকায় কেন্দ্রিয় ভাবে অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের জন্য হেল্পডেক্স সেবা প্রদান সার্ভিস চালু করার ব্যবস্থ করা। ২৮। প্রতি বৎসর ২১ নভেম্বর “সশ বাহিনী দিবস” বেসামরিক পরিমণ্ডলে উৎযাপন উপলক্ষে জেলা ওয়ারি হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর সংগঠন কে অর্থ বরাদ্দের ব্যবস্থা করা । ২৯। প্রতিটি জেলা/উপজেলায় খাস জমির উপর অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর জেসিও স/অন্যান্য পদবীর সদস্যদের জন্য প্লট বরাদ্ধ এবং অসহায় ও দুঃস্থ সদস্যদের জন্য গৃহ নির্মানের জন্য ব্যবস্থা করা। ৩০। চাকুরী মেলা ২০২২ এর ন্যায় প্রতি বছর চাকুরী দেখা আয়োজনের ব্যবস্থা করা। পরিশেষে মহান সৃষ্টিকর্তার দরবারে দেশবাসী সহ আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য সু-স্বাস্থ্য, মঙ্গল ও   

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *