মানবতার বিশ্বগড়ার পথ প্রদর্শক কবিগুরু বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ১৬১তম জন্ম বার্ষিকী পালন উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ আজ ২৫ বৈশাখ ১৪২৯ (৮ মে ২০২২) বিকাল ৫:০০ ঘটিকার সময় বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকায়।আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল।
আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ উন্নয়ন পার্টির সভাপতি সৈয়দ মোকলেছুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আবুল বাসার, মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামী প্রজন্ম লীগের সাধারণ সম্পাদক রোকন উদ্দিন পাঠান, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য লোকমান হোসেন চৌধুরী, বাংলাদেশ নাগরিক ফোরাম, সভাপতি, শহিদুন্নবী ডাবলু, বরিশাল বিভাগ সমিতির যুগ্ম সম্পাদক আসম মোস্তফা কামাল, নারী নেত্রী এলিজা রহমান, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আলী, সাধারণ সম্পাদক সমির রঞ্জন দাস ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।
সভাপতির ভাষনে এম এ জলিল বলেন মানবিক বিশ্বগড়ার পথ প্রদর্শক ছিলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তার রচিত আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। এই গানটি জাতীয় সংগীতে রূপ দিয়েছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাঙালি জাতিকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ সালে নোবেল বিজয়ের মাধ্যমে। পরবর্তীতে বিট্রিশ বিরোধী আন্দোলন কে লক্ষ্য করে লন্ডনে গোলটেবিল বৈঠক হয়েছিল বাঙালিদের নেতা শেরে বাংলা আবুলকাশেম ফজলুল হকের নেতৃত্বে। পরবর্তীতে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, কবি জীবনানন্দদাস এদের আদর্শকে ধারণ করেই বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন। আজ আমাদের শপথ হউক আমরা কবিগুরু ও কবিগুরুর পরিবার বাঙালিদের কৃষি উন্নয়নের স্বপ্ন দেখেছিলেন সেই কারণেই অবিভক্ত বাংলায় কৃষি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আমরা কবীগুরুর কাছে ছির কৃতজ্ঞ। তিনি বাঙালিদের ইতিহাস ঐতিহ্যকে ধারন করেই কবিতা প্রবন্ধ, গান, রচনা করেছেন এবং বাঙালিদের জাগরন সৃষ্টি করেছেন। তার ফলস্বরূপ স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়েছে।